হোম পিছনে ফিরে যান

আওয়ামী লীগ নেতা নিহত: মেয়র খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা করার ঘোষণা এমপি শাহরিয়ারের

prothomalo.com 4 দিন আগে

জানাজায় শাহরিয়ার আলমসহ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী আব্দুল ওয়াদুদ (দারা), জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মীর ইকবাল, রাজশাহী নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, রাজশাহী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিনসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও এলাকাবাসী অংশ নেন। সেখানে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল সরকার যাওয়ার পর দলের নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন। তিনি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামানের অনুসারী।

জানাজার আগে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘খুনি আক্কাছ, খুনি মেরাজ। তাদের পেছনে মদদদাতা আছে। দুই বছর আগে আক্কাছ বহিষ্কৃত হয়েছিল আওয়ামী লীগ থেকে। খায়রুজ্জামান লিটন নিজের মুখে সেই কথা এখানে বলেছিলেন। এস এম কামাল বলেছিলেন সে বহিষ্কৃত। এই ঘোষণার সাত দিনের মাথায় খায়রুজ্জামান লিটনের গাড়িতে আক্কাছ ও মেরাজকে ঘুরতে দেখা গেছে। আমরা জবাব চাই, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের কাছে। তিনি আজ জানাজায় অনুপস্থিত কেন? তাঁর সৎসাহস নেই কেন? অ্যাডভোকেট লায়েব উদ্দিনের (লাভলু) কাছে জবাব চাই, সে কেন আজ পলাতক? খুনের মামলায় দুজন সশরীর উপস্থিত ছিল। পেছন থেকে মদদদাতা হিসেবে আসাদুজ্জামান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান, লায়েব উদ্দিনের বিরুদ্ধে মামলা হবে। তাঁদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথে থাকব।’

বাঘা শান্তিপূর্ণ জায়গা উল্লেখ করে শাহরিয়ার আলম বলেন, বাঘা শান্তিপূর্ণ জায়গা, পুণ্যভূমি। সেই বাঘাকে অশান্ত করার অপচেষ্টা শুরু আজ থেকে দু–তিন বছর আগে। এর আগে একাধিক ঘটনা ঘটেছে, যেখানে আরও অনেকেই মারা যেতে পারত। তাঁরা ছাড় দিয়েছেন বারবার। কখনো বাবুলের (আশরাফুল ইসলাম) ওপর দিয়ে গেছে, কখনো অন্যদের মাথার ওপর দিয়ে গেছে। আজ বাবুলের জীবনের ওপর দিয়ে গেল। তারা অব্যাহতভাবে অস্থির পরিস্থিতি তৈরি চেষ্টা করছে।

People are also reading