হোম পিছনে ফিরে যান

জামালপুরের বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

jaijaidinbd.com 2024/10/6
ছবি-যায়যায়দিন

টানা বর্ষন আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জামালপুরের যমুনা, ব্রহ্মপুত্রসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি নতুন করে না বাড়লেও সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে।

গত ২৪ ঘন্টায় রবিবার বিকাল পর্যন্ত দেওয়ানগঞ্জের বাহাদুরাবাদঘাট পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৭ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ৮৩ সেন্টিমিটার এবং সরিষাবাড়ীর জগন্নাথগঞ্জঘাট পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিস্তৃর্ণ এলাকায় পানি ছড়িয়ে পড়ায় নতুন নতুন এলাকা বন্যা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন দেড় লক্ষাধিক মানুষ।

টানা বর্ষণ আর উজানের ঢলে জামালপুরের যমুনা, ব্রহ্মপুত্রসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কিছুটা কমলেও সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিতই রয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় বাহাদুরাবাদ ঘাট পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৭ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ৮৩ সেন্টিমিটার এবং জগন্নাথগঞ্জঘাট পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এতে করে বিস্তৃর্ণ জনপদে বন্যার পানি ছড়িয়ে পড়ায় ইতিমধ্যে জেলার ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, মাদারগঞ্জ, মেলান্দহ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার ৩৪ ইউনিয়নের অন্তত ৭০টি গ্রামের দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বিস্তৃর্ণ এলাকায় প্রতিনিয়ত বন্যার পানি ছড়িয়ে পড়ায় তলিয়ে গেছে বসতভিটা, রাস্তাঘাট, হাট-বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ জমি ও মাছের ঘের। এছাড়াও বন্যার পানির কারণে জেলার ১৫১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৬৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান ক্রার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

বসতঘরে পানি উঠে পড়ায় ইতিমধ্যেই পানিবন্দি পরিবারগুলো গবাদি পশু নিয়ে আশ্রয় কেন্দ্র ছাড়াও উচু সড়ক বাঁধ এবং স্টেশনের প্লাটফর্মে আশ্রয় নিয়েছে।

যাযাদি/ এস

People are also reading