Bollywood Gossip: ৮টা প্রেম, ২টো বিয়ে! তাঁকে নিয়ে ঝগড়া লেগে গিয়েছিল ২ সুপারস্টারের মধ্যে...তবুও স্বামীর কাছে খেতেন বেধড়ক মার
অভিনয় বাদেও, তাঁর শরীরি আবেদনের ওম বার বার উষ্ণতা ছড়িয়েছে তাঁর ভক্তদের হৃদয়ে৷ আর রঙিন পর্দার আড়ালেও কিন্তু, তাঁর রূপমুগ্ধদের সংখ্যা কম ছিল না৷ অভিনয় জগতে আসার পরে একাধিক জনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে দেখা গিয়েছিল জিনাত আমনকে৷
বলিউড অভিনেত্রী জিনাত আমান৷ সত্তরের দশকে রীতিমতো দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন তিনি৷ কিন্তু, গ্ল্যামার আর জৌলুসের দুনিয়ার পিছনে, ঠিক কেমন ছিল তাঁর ব্যক্তিগত জীবন? কোন চরম সময় কাটাতে হয়েছিল তাঁকে৷ এই প্রতিবেদনে সেই পুরনো তথ্যই তুলে ধরব আমরা৷
অভিনয় বাদেও, তাঁর শরীরি আবেদনের ওম বার বার উষ্ণতা ছড়িয়েছে তাঁর ভক্তদের হৃদয়ে৷ আর রঙিন পর্দার আড়ালেও কিন্তু, তাঁর রূপমুগ্ধদের সংখ্যা কম ছিল না৷ অভিনয় জগতে আসার পরে একাধিক জনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে দেখা গিয়েছিল জিনাত আমনকে৷
কিন্তু, এমনই ভাগ্যের খেল, প্রতিবারই তাঁকে প্রতারিত হতে হয়। ১৯৭১ সালে, সেই যুগের সুপারস্টার দেবানন্দ, জিনাত আমানের প্রেমে পড়েন৷ সেই সময় তিনি দেবানন্দের ‘হরে রাম হরে কৃষ্ণ’ গানের মাধ্যমে দেশজোড়া জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন।
ওই সিনেমার পর থেকেই দেবানন্দ ও জিনাত আমানের বন্ধুত্ব শুরু। তবে সেই বন্ধুত্বেও এল তিক্ত সময়৷ জিনাত তখন তারকা৷ এক বলিউড পার্টিতে তিনি কথা বলছিলেন রাজ কপূরের সঙ্গে। আর সেই দৃশ্য দেখেই মেজাজ বিগড়ে যায় দেবানন্দের। জিনাত ও রাজ কাপুরের সম্পর্ক নিয়ে সে সময় বহু আলোচনা হয়। জিনাতকে নিয়ে দেবানন্দ ও রাজ কাপুরের মধ্যে বিবাদের খবরও ছিল প্রতিটা গসিপ ম্যাগাজিনের পাতায় পাতায়।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, জিনাত আমানের আটটিরও বেশি সম্পর্ক ছিলছে। জিনাত আমানের নাম প্রথমে দেবানন্দের সঙ্গে জড়ায়। এরপর রাজ কপূরের সঙ্গে জিনাতের সম্পর্কের খবরও শিরোনাম আসতে থাকে। শুধু তাই নয়, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গেও জিনাত আমানের নাম জড়ায়।
১৯৭৮ সালে জিনাত আমান সঞ্জয় খানকে বিয়ে করেন। তবে গোপনে হওয়া এই বিয়ে বেশিদিন লুকিয়ে থাকতে পারেনি। তাদের সম্পর্কের খবর প্রকাশ্যে আসে এবং শীঘ্রই তাদের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, জিনাত আমান তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে মারধরেরও অভিযোগ আনেন।
একবার জিনাত আমানকে তাঁর স্বামী সঞ্জয় খান এতটাই মারধর করেছিলেন যে, তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল। এমনকি, জিনাতের মুখে অ্যাসিড ছো়ড়ারও অভিযোগ ওঠে সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে। অবশেষে জিনাত আমান তাঁদের সম্পর্ক শেষ করার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর জিনাত বহু বছর একাকী জীবনযাপন করেছিলেন।
এর পরে তিনি মাজহার খানকে বিয়ে করেন জিনাত। এই বিয়ের কথা অনেকেই জানেন না। কিন্তু এই বিয়ের পরও জিনাত আমানের প্রেম পূর্ণতা পায়নি। এই বিয়েও কয়েক বছরের মধ্যে শেষ হয়ে যায়।
এরপর ৫৪ বছর বয়সে তৃতীয়বার বিয়ে করেন জিনাত আমান। ২০১২ সালে, জিনাত তার বয়সের চেয়ে ২১ বছর ছোট আমান খান্নাকে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু এই বিয়েও পূর্ণাঙ্গ সাফল্য পায়নি। বিয়ে ভাঙতে বেশি সময় লাগেনি। জিনাত আমান এখন ৭২ বছর বয়সে একাকী জীবনযাপন করছেন।
019
বলিউড অভিনেত্রী জিনাত আমান৷ সত্তরের দশকে রীতিমতো দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন তিনি৷ কিন্তু, গ্ল্যামার আর জৌলুসের দুনিয়ার পিছনে, ঠিক কেমন ছিল তাঁর ব্যক্তিগত জীবন? কোন চরম সময় কাটাতে হয়েছিল তাঁকে৷ এই প্রতিবেদনে সেই পুরনো তথ্যই তুলে ধরব আমরা৷
029
অভিনয় বাদেও, তাঁর শরীরি আবেদনের ওম বার বার উষ্ণতা ছড়িয়েছে তাঁর ভক্তদের হৃদয়ে৷ আর রঙিন পর্দার আড়ালেও কিন্তু, তাঁর রূপমুগ্ধদের সংখ্যা কম ছিল না৷ অভিনয় জগতে আসার পরে একাধিক জনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে দেখা গিয়েছিল জিনাত আমনকে৷
039
কিন্তু, এমনই ভাগ্যের খেল, প্রতিবারই তাঁকে প্রতারিত হতে হয়। ১৯৭১ সালে, সেই যুগের সুপারস্টার দেবানন্দ, জিনাত আমানের প্রেমে পড়েন৷ সেই সময় তিনি দেবানন্দের 'হরে রাম হরে কৃষ্ণ' গানের মাধ্যমে দেশজোড়া জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন।
049
ওই সিনেমার পর থেকেই দেবানন্দ ও জিনাত আমানের বন্ধুত্ব শুরু। তবে সেই বন্ধুত্বেও এল তিক্ত সময়৷ জিনাত তখন তারকা৷ এক বলিউড পার্টিতে তিনি কথা বলছিলেন রাজ কপূরের সঙ্গে। আর সেই দৃশ্য দেখেই মেজাজ বিগড়ে যায় দেবানন্দের। জিনাত ও রাজ কাপুরের সম্পর্ক নিয়ে সে সময় বহু আলোচনা হয়। জিনাতকে নিয়ে দেবানন্দ ও রাজ কাপুরের মধ্যে বিবাদের খবরও ছিল প্রতিটা গসিপ ম্যাগাজিনের পাতায় পাতায়।
059
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, জিনাত আমানের আটটিরও বেশি সম্পর্ক ছিলছে। জিনাত আমানের নাম প্রথমে দেবানন্দের সঙ্গে জড়ায়। এরপর রাজ কপূরের সঙ্গে জিনাতের সম্পর্কের খবরও শিরোনাম আসতে থাকে। শুধু তাই নয়, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গেও জিনাত আমানের নাম জড়ায়।
069
১৯৭৮ সালে জিনাত আমান সঞ্জয় খানকে বিয়ে করেন। তবে গোপনে হওয়া এই বিয়ে বেশিদিন লুকিয়ে থাকতে পারেনি। তাদের সম্পর্কের খবর প্রকাশ্যে আসে এবং শীঘ্রই তাদের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, জিনাত আমান তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে মারধরেরও অভিযোগ আনেন।
079
একবার জিনাত আমানকে তাঁর স্বামী সঞ্জয় খান এতটাই মারধর করেছিলেন যে, তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল। এমনকি, জিনাতের মুখে অ্যাসিড ছো়ড়ারও অভিযোগ ওঠে সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে। অবশেষে জিনাত আমান তাঁদের সম্পর্ক শেষ করার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর জিনাত বহু বছর একাকী জীবনযাপন করেছিলেন।
089
এর পরে তিনি মাজহার খানকে বিয়ে করেন জিনাত। এই বিয়ের কথা অনেকেই জানেন না। কিন্তু এই বিয়ের পরও জিনাত আমানের প্রেম পূর্ণতা পায়নি। এই বিয়েও কয়েক বছরের মধ্যে শেষ হয়ে যায়।
099
এরপর ৫৪ বছর বয়সে তৃতীয়বার বিয়ে করেন জিনাত আমান। ২০১২ সালে, জিনাত তার বয়সের চেয়ে ২১ বছর ছোট আমান খান্নাকে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু এই বিয়েও পূর্ণাঙ্গ সাফল্য পায়নি। বিয়ে ভাঙতে বেশি সময় লাগেনি। জিনাত আমান এখন ৭২ বছর বয়সে একাকী জীবনযাপন করছেন।